Duration 5:22

তিনমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে কি হয় | ত্রিমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করতে চাইছেন | ত্রিমুখী রুদ্রাক্ষের গুণাগুণ

Published 7 Oct 2023

তিনমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে কি হয়?|ত্রিমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করতে চাইছেন|ত্রিমুখী রুদ্রাক্ষের গুণাগুণ 🚩=================🎌=================🚩 🏳️==== Video Information Description Box ====🏳️ Phone{contact) Number : 📱+91 8274896716 ত্রিমুখী রুদ্রাক্ষের গুণাগুণ যদি কোনও শিবভক্ত ত্রিমুখী রুদ্রাক্ষ মস্তকে ধারন করে তাহলে তার সকল প্রকার দুঃখ ও সমস্ত পাপ ধ্বংস হয়ে যায়। কর্ণ, কণ্ঠ ও উদরে শিব, বিষ্ণু ও ব্রহ্মার বিভুতি আছে।মুণি ঋষিগণ বলেছেন যে রুদ্রাক্ষ ধারন একটি মহাব্রত।  ত্রিমুখী রুদ্রাক্ষের গুণাগুণ সম্পর্কে জেনে নিন। কর্মক্ষেত্রে সিদ্ধিলাভ যে কোনও চেষ্টায় হয়ে থাকে। অনুকুল সাধনার দ্বারা প্রাপ্তি, বিদ্যার্জন ও জ্ঞানলাভ ইত্যাদির বিষয়ে তিনমুখী রুদ্রাক্ষ ভীষণ তাড়াতাড়ি ফল প্রদান করে থাকে। বিশেষ ভাবে জানা গেছে যে এই রুদ্রাক্ষ ধারনকারী ব্যক্তি রোগগ্রস্থ হলে তাড়াতাড়ি তার রোগ আরোগ্য হয়ে থাকে। এবার ত্রিমুখী রুদ্রাক্ষের গুণাগুণ জেনে নেওয়া যাক — ১) ত্রিমুখী রুদ্রাক্ষ স্বয়ং অগ্নিদেব তুল্য। ২) যদি কোনও শিবভক্ত ত্রিমুখী রুদ্রাক্ষ মস্তকে ধারন করে তাহলে তার সকল প্রকার দুঃখ ও সমস্ত পাপ ধ্বংস হয়ে যায়। কর্ণ, কণ্ঠ ও উদরে শিব, বিষ্ণু ও ব্রহ্মার বিভুতি আছে। ৩) মুণি ঋষিগণ বলেছেন যে রুদ্রাক্ষ ধারন একটি মহাব্রত। ৪) কোনও বড় জারে তিন-চারটি রুদ্রাক্ষ ফেলে দিয়ে পরে সেই জলে স্নান করলে গঙ্গা স্নানের ফল লাভ হয়। ৫) যেমন সকলের শ্রেষ্ঠ বিষ্ণু, গ্রহদের মধ্যে সূর্য, নদীর মধ্যে গঙ্গা, মুণিদের মধ্যে কশ্যপ, অশ্বের মধ্যে উচ্চৈশ্রবা, দেবগণের মধ্যে মহাদেব, দেবীদের মধ্যে দুর্গা, তেমন সকল রুদ্রাক্ষের মধ্যে ত্রিমুখী রুদ্রাক্ষ সর্বশ্রেষ্ঠ। ৬) যে রুদ্রাক্ষের নীচে থেকে ছিদ থাকে যা মধ্যম প্রকারের এবং যা সৌম্যসিদ্ধ দৃঢ় গোলাকার সেই রুদ্রাক্ষ ভাল। কষ্ঠিপাথরে সোনা ঘষলে যেমন দাগ পরে সেরূপ রুদ্রাক্ষ পাথরের ওপর ঘষলে যদি দাগ পরে তাহলে সেই রুদ্রাক্ষ ভাল। পাথরে ঘসে আসল রুদ্রাক্ষ কি না তা চিনতে হয়। 1.0। তিন-মুখী রুদ্রাক্ষ (অগ্নিদেবতার স্বরূপ) - এই রুদ্রাক্ষ ধারণে স্ত্রী হত্যা জনিত পাপ থেকে মুক্তি মেলে। শাস্ত্রমতে প্রতিটি রুদ্রাক্ষের মধ্যে দেবাদিদেব মহাদেবের প্রভাব বর্তমান। তবে সব রুদ্রাক্ষের মধ্যে সেই বিশেষ গুণ থাকে না তা রয়েছে বিশেষ কয়েকটি রুদ্রাক্ষেই। হিন্দুশাস্ত্র মতে রুদ্রাক্ষের অর্থ হল ভগবান শিবের তৃতীয় চোখ থেকে জন্ম নিয়েছে যে উপাদান। রুদ্রাক্ষের মধ্যে বহু প্রকার শক্তি কেন্দ্রীভুত থাকে বলে মনে করা হয়। তবে জেনে নেওয়া যাক তিনমুখী রুদ্রাক্ষের গুণাগুণ সম্পর্কে। এই রুদ্রাক্ষের নিয়ন্ত্রক হল মঙ্গল গ্রহ। মনে করা হয় এই তিনমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণে পাপমুক্তি ঘটে এবং ভয় দূর হয়। অন্যান্য রুদ্রাক্ষগুলির মধ্যে এই তিনমুখী রুদ্রাক্ষ সবচেয়ে দ্রুত কাজ দেয়। বিদ্যালাভ থেকে শুরু করে কর্মক্ষেত্র সিদ্ধিলাভে সাহায্য করে এই রুদ্রাক্ষ। তিনমুখী এই রুদ্রাক্ষকে মনে করা হয় স্বয়ং অগ্নিদেব। রাশি অনুসারে রুদ্রাক্ষ – মেষ এবং বৃশ্চিক রাশির জাতকদের ৩ মুখী তিনমুখী রুদ্রাক্ষ ব্রহ্মা, বিষ্ণু এবং শিব নামের তিন দেবতার প্রতিনিধিত্ব করে। ত্রিমুখী রুদ্রাক্ষের শাসক দেবতা হলেন ভগবান অগ্নি এবং শাসক গ্রহ হল মঙ্গল। যখন কোনও ব্যক্তির কুণ্ডলীতে মঙ্গল গ্রহের কারণে কোনও ক্ষতিকারক প্রভাব থাকে তখন বিশেষজ্ঞ জ্যোতিষীরা ত্রিমুখী রুদ্রাক্ষের পরামর্শ দেন। এটি পরিধানকারীদের যেকোনো কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে এবং তার আত্মবিশ্বাসের স্তর উন্নত করতে সহায়তা করে। চিকিৎসাগতভাবে ত্রিমুখী রুদ্রাক্ষ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, পেটের সমস্যা, জ্বর, ক্যান্সার, মাসিক চক্র নিয়ন্ত্রণ এবং বিষণ্নতার চিকিৎসায় সাহায্য করে। এছাড়াও যখন একজন ব্যক্তি নিজেকে তিনমুখী রুদ্রাক্ষ দ্বারা সজ্জিত করেন তখন তাদের অর্থ, জ্ঞান, শক্তি এবং জ্ঞানের মতো আশীর্বাদ বর্ষিত হয়। 🚩=================🎌=================🚩 ©©[©]COPY RIGHT CLIMING NOTICE. ©107 of the copyright act 1976. 🚩=================🎌=================🚩

Category

Show more

Comments - 0